পোস্টগুলি

আগস্ট, ২০১৬ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

সবই অভিনয়

ছবি
ফেইসবুক হাজার মানুষের হাজার রকমের পোষ্ট। পোষ্টের ধরন যে কত প্রকার হতে পারে তার ইয়ত্তা নেই। কে কখন কোথায় গেলো, কখন বউয়ের সাথে কি খাইলো, কোথায় ঘুরতে গেলো এগুলোর ছবি। এগুলো দিয়ে কি সূখ প্রকাশ করা যায়?? নাকি ভালোবাসা প্রকাশ করা যায়?? ভালোবাসা কি এত মেকি? সূখ কি এতই সস্তা একটা ছবি দিয়ে সূখি থাকা প্রকাশ করা যায়? মানুষের অন্তর ক্ষনিত আনন্দ ও ক্ষনিক ভালোলাগার বিষয়গুলোর প্রতি বেশি আসক্ত। কারন মানুষকে দেখানোর প্রবনতা আসলে এক ধরনের গরীব অন্তরের কাজ। যে অন্তরগুলো মানুষকে দেখিয়ে সূখ অনুভব করে। এগুলোর মধ্যে ভালোর কিছু নেই। আগের যুগের মানুষের মধ্যে সূখ ছিলোনা? ছিলো সেখানে সম্পর্ক গুলো ছিলো আরো বেশি ভালো আরো বেশি মধুর। আগের সম্পর্ক গুলোর মধ্যে ছিলো একধরনের শ্রদ্ধা এবং খাটি ভালোবাসার বন্ধন। আর এখন সেটি এখন ক্ষনস্থায়ী এক ধরনের অনুভূতি। এগুলো হওয়ার কারনই হলো মানুষের অন্তরের যে সৌন্দর্য্য তার অবনতির ফল। মানুষের অন্তর যখন স্রষ্টার জিকির থেকে দুরে অবস্থান করে তখন মানুষ নিজেদের ভালোলাগার জিনিসগুলো স্রস্টার সাথে শেয়ারের পরিবর্তে কমন মানুষের সাথে শেয়ার করে পরিতৃপ্তি খুজেফিরে। এগুলো হলো অত...

আমি অতি নগণ্য সাধারণ

ছবি
"বাহিরের ঐশ্বর্যএর দম্ভ আমার নাই, আমরা দরিদ্র; কিন্তু অন্তরের ঐশ্বর্য গৌরব আমার অন্তত আপনার অপেক্ষা কম নাই"-

অকৃতজ্ঞ

ছবি
বেশীরভাগ মানুষ কোন দিন কারো উপকার স্বীকার করতে চায় না। হয়ত ভাবে এটাই তো স্বাভাবিক!!! আর এই ব্যাপারটা আমার জীবনের প্রতিটি মানুষের উপকারের বদলা হিসাবে পাওনা। কার জন্য যত কষ্টই করিনা কেন উপসংহারে একটা কথাই শুনি কিছুই তো কর নাই আমার জন্য আমাদের জন্য। সে রাস্তার অপরিচিত কেউ হউক, বন্ধু হউক, মা-বাবা হউক বা প্রিয়জনই হউক না কেন । আমি ও বুঝাতে পারিনা কি পরিমান কষ্ট স্বীকার করতে হয় আমার তাঁকে হেল্প করতে। না আমি চাই না ধন্যবাদ দিক আমাকে আমি কোন কিছু পাওয়ার জন্য কিছু করিনাই কিন্তু কয়েক গুন বেশী কষ্ট পাই যখন পুরাপুরি অস্বীকার করে। উপলব্ধি হয় নিঃসঙ্গতা, উপলব্ধি হয় মানুষগুলু কতটা স্বার্থপর। কিন্তু!!! আমি কি পারি তার জন্য, তাদের জন্য কিছু না করে থাকতে?না পারিনা, পারবনা যখন দেখি আমার কিছুটা কষ্ট স্বীকার করলে ওর বা ওদের অনেক বড় উপকার হবে (হয়ত ও বা ওরা এটা দেখতে ও পায়না) তখন সেটা আমি করবই, হয়ত কয়েক ঘণ্টা পর ও ব্যাপার টা ভুলে যাবে কিন্তু তার বা তাদের সেই তাৎক্ষণিক হাঁসি মুখটা দেখলে অসম্ভব সুখি মনে হয় নিজকে।